শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে নিম গাছ রোপণ

এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য রাখেন জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পিরোজপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যক্ষ আলমগীর হোসেন, সদস্য সচিব গাজী ওয়াহিদুজ্জামান লাভলু, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ রিয়াজ উদ্দিন রানা,জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুস সালাম বাতেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সালাউদ্দিন কুমার, সাধারণ সম্পাদক মাহামুদ হাসান শাহীন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের পরিচালক ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদ খান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন যুবদল নেতা তানজিদ হাসান শাওন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ডোনার বলেন, জিয়াউর রহমান এমন একজন নেতা যাঁর জন্ম না হলে বাংলাদেশের ইতিহাস হয়তো এভাবে রচিত হতো না। আপনারা জানেন জিয়াউর রহমানের উত্থান মানেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার উত্থান, জিয়াউর রহমানের উত্থান এ দেশের সার্বভৌমত্বের উত্থান এবং জিয়াউর রহমানের উত্থান বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান অরক্ষিত রাখার উত্থান।

তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। তাঁর আদর্শ, চিন্তা ও চেতনা মননে ধারণ করতে পারলে আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অক্ষত থাকবে।

সভাপতির বক্তব্যে সিনিয়র সাংবাদিক সাইদ খান বলেন, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন ১৯৯৯ সালে তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমামের নিজস্ব উদ্যোগে ২২ তরুণ চিকিৎসক নিয়ে যাত্রা শুরু করে পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান বিভিন্ন পেশাজীবি ব্যক্তিদের নিয়ে সমাজ গঠনের লক্ষ্যে উন্নয়ন মুলক কাজ করে যাচ্ছে এবং যা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

আলোচনা সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্মৃতি বিজড়িত চলিশা বাজার খালধারে নিমগাছ রোপণ করা হয়।

আয়োজকরা জানান, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে পিরোজপুরের সাত দিন ব্যাপী নিম গাছ রোপণ কর্মসূচি চলবে।

উল্লেখ্য, জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সালে ২১ মে পিরোজপুরের চলিশা বাজার খাল খনন কর্মসূচীতে নিজে অংশ গ্রহণ করেন।